টানা সাতদিন যদি ডাবের জল খান তাহলে শরীরে কি অবাক করা পরিবর্তন ঘটবে জানেন.?গরমে হাসফাস কিংবা ক্লান্তি ঝেড়ে ফেলে তাজা হওয়ার জন্য প্রাকৃতিক যে পানীয়টির কথা আমাদের মাথায় আসে সেটি হল ডাবের জল। এই ডাবের জল পান করলে শরীরের অনেক কষ্ট হ্রাস পায় ও এক আলাদা তৃপ্তি আসে।ভারতের সব জায়গাতেই মোটামুটি ডাব গাছ দেখা যায়। তবে কেরালা এই গাছের জন্য বিখ্যাত। আসুন এই ডাবের কিছু উপকারিতা জেনে নেওয়া যাক, আর ডাব টানা সাতদিন খেলে কি উপকার হয় সেটাও ১।ডাবের জল শুধু তৃষ্ণা মেটায় না, কিছু কিছু রোগের মহাঔষধ হিসাবে কাজ করে এই জল। কিডনিতে পাথর, আলসার, গ্যাস্ট্রাইটিস, মূত্রনালীর সংক্রমণ, ডাইরিয়া ইত্যাদি রোগে ঔষধের পাশাপাশি ডাক্তাররা ডাবের জল পান করার পরামর্শ দেন ২।আমরা কেটে গেলে আন্টি সিপিটিসি লাগাই কিংবা ওষুধ খাই। কিন্তু কোন কাটা স্থান যদি ডাবের জল দিয়ে ধুয়ে ফেলা হয় তবে সেই ডাবের জল স্যাভলন, ডেটলের থেকেও ভালো কাজ করে বলে জানিয়েছেন ডাক্তাররা ৩। ডাবের জলে পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন সি, কার্বোহাইড্রেট সহ নানান উপকরন থাকে তাই পান করার পাশাপাশি যদি ডাবের জল দিয়ে মুখ ধোয়া যায় তাহলে কোন রাসায়নিক ক্রিম ব্যবহার ছাড়াই মুখের ব্রন, পক্স ইত্যাদির মতো দাগ থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে ৪। ডাবের জল নিয়মিত পান করলে শরীরের অপ্রয়োজনীয় মেদ ঝড়ে যায়। ফলে আপনি অত্যাধিক ওজনের হাত থেকে মুক্তি পেতে পারেন বা ওজন ঝড়িয়ে ফেলতে পারবেন ৫। আর ডাবের জল যেমন তৃষ্ণার্ত মানুষকে রিফ্রেশ করে তেমন সেলাইনের বদলে ডাবের জল ব্যবহারও লাভজনক ৬।ডাবের জল একটি স্পোর্টস ড্রিঙ্কের থেকেও বেশি লাভজনক। এতে প্রচুর পরিমানে পটাশিয়াম ও খনিজ পদার্থ থাকে, একটি কলাতেও যা পাওয়া যায় না। তাই স্পোর্টস ড্রিঙ্কের থেকে ডাবের জল বেশি লাভদায়ক ও উপকারী ৭।ডাবের জলে প্রতি ১০০ গ্রামে ১৬.০৭ ক্যালোরি শক্তি থাকে। এছাড়াও ডাবের ভিতরে যে শাঁস থাকে তা থেকেও প্রচুর ক্যালোরি শক্তি পাওয়া যায়। তাই ডাবের শাঁস শুধু পেটই ভরায় না, শরীরের ক্ষমতাকেও বাড়িয়ে দেয়। এই সব কারনেই ডাবের দাম দিন দিন বেড়েই চলেছে। একটি ডাবের দাম বর্তমান বাজারে ২০-৫০ টাকা। মানুষ শরীরকে স্বতেজ রাখার জন্য তা কিনতে বাধ্য হয়।
বীর মুক্তিযোদ্ধা সহকারী পুলিশ কমিশনার, ডিএমপি (অবঃ) সাবেক কর্মকর্তা, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালায়। ম্যানেজার, এক্সটার্নাল এফেয়ার্স এসএসডি-টেকনোলজি কার্নিভাল ইন্টারনেট। সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু সমাজ সংস্কার সমিতি, মহানগর কমিটি, ঢাকা ও নির্বাহী সদস্য, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি, বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু সমাজ সংস্কার সমিতি।
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
-
ভক্তিমুলক গান পরীক্ষিত বালা আমি যেদিন যাব চলে, তোমাদেরি ছাড়িয়া, চন্দনেরি ফোঁটা আমায়, দিও পড়াইয়া।। চন্দনেরি ফোঁটা আমায় দিও প...
-
ভাগবত পুরাণ। বাঙালি তথা বৈষ্ণব হিন্দুদের মাঝে সবচেয়ে জনপ্রিয় ধর্মগ্রন্থ। ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জীবনী গ্রন্থও বলা যায় এই ভাগবত পুরাণকে। ...
-
উকিল নোটিশ সম্পর্কে জেনে নিন: কোনো ব্যক্তি দ্বারা মৌখিক, আর্থিক অথবা কোনোভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলে প্রাথমিকভাবে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে উক...
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন