

২৮ টি নরকের মধ্যে অন্যতম ভয়ংকরী নরক হলো"
অসিপত্রবন"। যে ব্যক্তি স্বধর্ম পরিত্যাগ করে অন্য ধর্ম বা পরের ধর্ম গ্রহন করেন তাহারা মৃত্যুর পর এই নরকে পতিত হয়। যমদূত গন অতি গরম তাপের কীটের জলে তাকে ফেলিয়ে তার দেহে কষাঘাত করতে থাকে,
তখন সে সহ্য না করতে পেরে ছোটাছুটি করতে থাকে, তখন অতি ধারালো তালবনের অসিপত্র দ্বারা তার দেহ কেঁটে ছিন্নবিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। তখন সে চিৎকার করে বলে "আমি হত হলাম,
আমাকে ছেড়ে দাও"। বরং যমদূতগন না ছেড়ে অবিরাম তাকে অসহ্য যন্ত্রণা দিতে থাকে। এই ভাবে মৃত্যুর পর তারা অনেক অনেক বছর এই ভয়ংকরী নরকে কষ্ট যন্ত্রণা ভোগ করে। ভগবান শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে বলেছেন- "ওঁ শ্রেয়াস্ম্বর্মো বিগুনোঃ পরা ধর্মা স্বপুঠিতাৎ স্ব ধর্মে নিধনং শ্রেয়ং পরো ধর্মো ভয়াবহ''। শ্রীমদ্ভাগবত গীতাতে ৩/৩৫ স্বধর্মে যদি দোষ থাকে তাও পরো ধর্ম হতে ভালো। স্বধর্মে সাধনে যদি মৃত্যু হয় তাও মঙ্গলজনক। বর্তমানে কিছু ছেলে মেয়েরা লোভে, সামান্য সুখের জন্য নিজের ধর্ম পরিত্যাগ করেন, কিন্তু তারা ভাবেনা যে কি মহা অন্যায় তারা করছে এবং একাল ও পরকাল সারা জীবন তাদের কষ্ট ভোগ করতে হয়।
প্রজিৎ কুমার রায় এম.এ.এল.এল.বি
বীর মুক্তিযোদ্ধা
সহকারী পুলিশ কমিশনার, ডিএমপি
(অবঃ)
সাবেক কর্মকর্তা, প্রধানমন্ত্রীর
কার্যালায়।
ম্যানেজার, এক্সটার্নাল এফেয়ার্স
কার্নিভাল ইন্টারনেট, ঢাকা
কার্নিভাল ইন্টারনেট, ঢাকা
সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট
বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু সমাজ সংস্কার সমিতি, মহানগর কমিটি, ঢাকা ও
নির্বাহী সদস্য, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি, বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু সমাজ সংস্কার সমিতি। ও সহধর্মিনী
বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু সমাজ সংস্কার সমিতি, মহানগর কমিটি, ঢাকা ও
নির্বাহী সদস্য, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি, বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু সমাজ সংস্কার সমিতি। ও সহধর্মিনী
শ্রীমতি স্মৃতি কনা রায়, সহ-মহিলা
বিষয়ক সম্পাদিকা- হিঃ মঃ সঃ সঃ সঃ ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন