১. খুব টেনশন হলে বুকের ভেতরে গভীর শ্বাস টেনে নিন। রক্তে পর্যাপ্ত অক্সিজেন ঢুকলে মস্তিষ্ক উজ্জীবিত হয়, মাংসপেশি শিথিল হয় এবং মন ঠাণ্ডা হয়।
২. গভীর শ্বাস টেনে নেয়ার পাশাপাশি মেডিটেশন করুন। মস্তিষ্কে প্রায় ঘুমের সমপর্যায়ের অবস্খা তৈরি হবে। শূন্যে মনোনিবেশ করলে চাপ কমে যায়।
৩. মনছবি গড়ে তুলুন। মনের ছবিটাকে আরো বেশি বাস্তব করার জন্য প্রকৃতির সুরারোপ করুন বা নিজের চারপাশে এই সুর বাজতে দিন।
৪. মনছবির ভেতর নিজের শুভ চাওয়ার প্রতিফলন ঘটান।
৫. আত্মসম্মোহনের মাধ্যমে নিজের দক্ষতা বৃদ্ধি, বদ অভ্যাস ত্যাগ, কম ব্যথা বা দু:খ অনুভবের শক্তি বাড়ান।
৬. হালকা শরীর চর্চা করুন। রক্ত সঞ্চালনের ফলে হতাশার লেভেল কমে যাবে।
৭. মাংসপেশি শিথিলের অভ্যাস গড়ে তুলুন। প্রথমে মুখ, তারপর ঘাড়, কাঁধ এভাবে মাথা থেকে পা পর্যন্ত।
৮. গান শুনুন। বিভিন্ন গানের সুরের প্রভাব বিভিন্ন রকম হয়। কোন্ ধরনের সুর আপনার সবচেয়ে বেশি টেনশন কমাতে সাহায্য করছে সেটা খুঁজে নিন।
৯. যোগ ব্যায়াম করুন। যোগ ব্যায়ামের কোনো বিকল্প নেই।
নিম্নলিখিত ঔষধ গুলি ডাক্তাররা বেশী ব্যবহার করেন।প্যারক্সেটিন( Paroxeti
এই ঔষধগুলি ব্যবহার হয় মানসিক অবসন্নতা বা ডিপ্রেসনের চিকিৎসাতেও। উপরিউক্ত ঔষধ গুলির মধ্যে প্যারক্সেটিন সবচেয়ে বেশী ব্যবহৃত হয় প্যানিক অ্যাটাক ও সব সময় উদ্বিগ্নতা ভাবের চিকিৎসার জন্য। এই ঔষধ গুলোয় কোনো অ্যাডিকশন হয় না।


কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন