![]() |
ধনী |
১) সহজ শব্দের ব্যবহার করুনঃ
সব সময় সহজ শব্দের ব্যবহার করতে শিখুন।
কোটিপতিরা সবসময় সহজ শব্দই ব্যবহার করেন। তারা জানেন কিভাবে বার্তা সহজভাবে
অন্যের মাঝে ছড়িয়ে দিতে হয়। তাদের প্রখর ব্যক্তিত্বের কারণে তারা অল্প
কথায় নিজের বার্তা অন্যের মাঝে পৌছে দিতে সক্ষম।
যদিও এই দক্ষতার অনেকটাই নির্ভর করে আপনার যোগাযোগ দক্ষতার উপর। আপনি যদি যোগাযোগে দ্ক্ষ না হন তবে আপনার পক্ষে সহজ শব্দের ব্যবহারে অন্যের সাথে যোগাযোগ সম্ভব হবে না।
এই জন্য নিজের শব্দভাণ্ডারকে সমৃদ্ধ করতে হবে। আপনার শব্দভাণ্ডার যতবেশি সমৃদ্ধ হবে আপনার যোগাযোগ দক্ষতা তত বৃদ্ধি পাবে। আপনার শব্দভাণ্ডার সমৃদ্ধ হলে আপনি কোটিপতি হওয়ার পথে প্রথম ধাপ অতিক্রম করবেন।
২) পুরাতন ধ্যান-ধারণা পরিত্যাগ করুনঃ
যদিও এই দক্ষতার অনেকটাই নির্ভর করে আপনার যোগাযোগ দক্ষতার উপর। আপনি যদি যোগাযোগে দ্ক্ষ না হন তবে আপনার পক্ষে সহজ শব্দের ব্যবহারে অন্যের সাথে যোগাযোগ সম্ভব হবে না।
এই জন্য নিজের শব্দভাণ্ডারকে সমৃদ্ধ করতে হবে। আপনার শব্দভাণ্ডার যতবেশি সমৃদ্ধ হবে আপনার যোগাযোগ দক্ষতা তত বৃদ্ধি পাবে। আপনার শব্দভাণ্ডার সমৃদ্ধ হলে আপনি কোটিপতি হওয়ার পথে প্রথম ধাপ অতিক্রম করবেন।
২) পুরাতন ধ্যান-ধারণা পরিত্যাগ করুনঃ
নতুন কিছুর মুখোমুখি হওয়ার আগে আপনাকে অবশ্যই
পুরাতনকে ত্যাগ করতে হবে। যেমন আপনি যদি একটা নতুন গাড়ি বা বাড়ি চান তাহলে
আপনাকে অবশ্যই পুরাতনটাকে ত্যাগ করতে হবে। আপনি যদি পজেটিভ কিছু গ্রহণ করতে
চান তবে আপনাকে অবশ্যই নেগেটিভকে ত্যাগ করতে হবে। যখন আপনি আপনার নেগেটিভ
অভ্যাস ত্যাগ করবেন তখনই পজেটিভ অভ্যাসগুলো সেই স্থানগুলো দখল করবে। পুরাতন
ধ্যান-ধারণা পরিত্যাগ করে নতুন কিছু ধারণ করার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
৩) প্রতিদিনের লক্ষ্য নির্ধারণ করুনঃ
৩) প্রতিদিনের লক্ষ্য নির্ধারণ করুনঃ
একটা নির্দিষ্ট লক্ষ্য নির্ধারণ করে
প্রতিদিনের কার্যক্রম শুরু করুন। এটা আপনাকে অনেক বেশি অনুপ্রাণীত করবে।
আপনার লক্ষ্যে পৌছানো সহজ করে দেবে এই ছোট্ট একটা অভ্যাস।
৪) নিজেকে ধন্যবাদ দিনঃ
৪) নিজেকে ধন্যবাদ দিনঃ
আপনি অবশ্যই জানেন আপনি কি করতে যাচ্ছেন। আপনার
প্রতিদিনের লক্ষ্য অর্জিত হলে নিজেকে ছোট্ট একটা ধন্যবাদ দিতে ভুলবেন না।
এভাবে নিজেকে লক্ষ্য অর্জনের জন্য ধন্যবাদ দেওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারলে
পরের দিনের কাজের প্রতি আপনার আগ্রহ অনেক বেড়ে যাবে।
৫) নতুন নতুন পরিকল্পনা গ্রহণ করুনঃ
৫) নতুন নতুন পরিকল্পনা গ্রহণ করুনঃ
আপনি যত বেশি বেশি পরিকল্পনা নিয়ে এগুবেন, ততবেশি
পরিকল্পনা বাস্তবায়নের ক্ষমতা আপনার মাঝে সৃষ্টি হবে। বেশি বেশি পরিকল্পনা
নেওয়া এবং সেটা বাস্তবায়ন করার সক্ষমতা আপনাকে মিলেনিয়ার হওয়ার পথে কয়েকধাপ
এগিয়ে নিয়ে যাবে।
৬) নিজেকে প্রশ্ন করুনঃ
৬) নিজেকে প্রশ্ন করুনঃ
নিজের লক্ষ্য উদ্দেশ্য
নিয়ে নিজেকে প্রশ্ন করুন। অধিকাংশ মানুষই নিজের এই ক্ষমতা সম্পর্কে জানেনা।
নিজেকে প্রশ্ন করার মাধ্যমে আপনি যত সহজে কোন সমস্যার সঠিক সমাধান পাবেন
অন্যের কাছে সেটা পাবেন না।মিলেনিয়ার হতে আপনাকে অবশ্যই এই ক্ষমতা অর্জন
করতে হবে।
৭) দক্ষ হয়ে উঠুনঃ
৭) দক্ষ হয়ে উঠুনঃ
আপনি যে কাজই করেন না কেন সেটাতে
আপনাকে মাস্টার হতে হবে। আপনি নিজেই যদি আপনার কাজ সঠিকভাবে না বুঝেন তাহলে
সে কাজে আপনার পক্ষে সফল হওয়া সম্ভব নয়।
৮) নিজের প্রতি যত্নবান হউনঃ
৮) নিজের প্রতি যত্নবান হউনঃ
আপনার চেহারা এবং পোষাকে চমৎকারিত্ব ধরে রাখুন। নিজের প্রতি যত্নবান
হউন। সফল হতে হলে নিজেকে অবশ্যই সুন্দর ও সতেজ রাখতে হবে।চমৎকার চেহারা ও
মার্জিত পোষাক আপনার ব্যক্তিত্ব তৈরীতে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখে।মিলেনিয়ার
হওয়ার ক্ষেত্রে যেটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
৯) কাজের জন্য সর্বাত্নক প্রচেষ্টা চালানঃ
৯) কাজের জন্য সর্বাত্নক প্রচেষ্টা চালানঃ
বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে আপনি
সহজেই ধনী হতে পারবেন না। এজন্য আপনাকে কাজের সময় বাড়াতে হবে। কাজই এনে
দেবে আপনার সাফল্য। এ জন্য প্রথমেই যে কাজটি করতে হবে তা হলো টাকা উপার্জন
বাড়ানোর জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করা। আর এতে যে পথগুলো সফল হবে সে পথে
উপার্জন বাড়ানোর জন্য ক্রমাগত চেষ্টা করতে হবে।
১০) সফল ব্যক্তিদের জীবনী সম্পর্কে জানুনঃ
১০) সফল ব্যক্তিদের জীবনী সম্পর্কে জানুনঃ
মিলেনিয়ার হওয়ার জন্য আপনাকে অন্য যারা
সফল হয়েছে তাদের সম্পর্কে জানতে হবে। তারা কিভাবে সফল হয়েছে সেটা বুঝতে
হবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন