হাটু ব্যাথায় করনীয়:
হাটু ব্যাথার সমস্যা আজকাল প্রকট আকার ধারন করেছে। এই সমস্যা পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের বেশী হয়। মহিলাদের বয়স ৪৫ পার হলে এর প্রকোপ বাড়ে।
যে সব কারণে হাটু ব্যাথা হতে পারেঃ
অষ্টিও আর্থাইটিস বা বাত।
আঘাত জনিত কারন।
অষ্টিও পেরোসিস বা হাড়ের ক্ষয়।
কন্ড্রো-মেলেসিয়া পেটেলা।
টেন্ডিনাইটিস।
লিগামেন্ট ও সেনিস্কাস ইনজুরি।
মাংশ পেশীর সমস্যা।
করণীয়ঃ
১। যদি হাটু ফোলা থাকে তাহলে সর্ব প্রথম ফোলা কমানো। হাটুর ভিতর থেকে ইনফ্লামেট্রি ফ্লুইড বের করে অথবা রেষ্ট এবং ঔষধ এর মাধ্যমে ফোলা কমানো।
২। যদি হাটুর তাপমাত্রা বেশী থাকে তাহলে বরফ ও তাপমাত্রা স্বাভাবিক তাহলে গরম শেক দিতে হবে।
৩। ডিপ ফ্রিকশন ও মায়োফেসিয়াল রিলিজ টেকনিক যা হাটুর উপর ও নিচের মাংশ পেশী ও লিগামেন্ট কে নরম করে ফলে ব্যাথা কমে।
৪। স্ট্রেন্দিং ও ষ্ট্রেচিং এক্সার সাইজ – হাটুর শক্তি ও রেঞ্জ অফ মুভমেন্ট বৃদ্ধি করে।
৫। ড্রাই নিডিলিং – এই প্রক্রিয়ায় মাধ্যমে হাঁটুর শক্ত-মাংশপেশীকে নরম করা হয় ফলে রোগী সহজে হাঁটু ভাজ করাতে পারে।
৬। হাঁটু ফোলা থাকলে হাটা হাটি কম করে পূর্ণ বিশ্রামে থাকুন এবং চিকিৎসকের সরনাপন্ন হোন।
প্রতিরোধঃ
১। নিয়মত হাটুন।
২। শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
৩। পর্যাপ্ত ভিটামিন, মিনারেলস্ এবং আঁশ যুক্ত খাবার খান।
নিয়মত হালকা ব্যায়াম ও সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে হাঁটু ব্যাথা নিরাময় করে সুস্থ থাকুন।
হাটু ব্যাথার সমস্যা আজকাল প্রকট আকার ধারন করেছে। এই সমস্যা পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের বেশী হয়। মহিলাদের বয়স ৪৫ পার হলে এর প্রকোপ বাড়ে।
যে সব কারণে হাটু ব্যাথা হতে পারেঃ
অষ্টিও আর্থাইটিস বা বাত।
আঘাত জনিত কারন।
অষ্টিও পেরোসিস বা হাড়ের ক্ষয়।
কন্ড্রো-মেলেসিয়া পেটেলা।
টেন্ডিনাইটিস।
লিগামেন্ট ও সেনিস্কাস ইনজুরি।
মাংশ পেশীর সমস্যা।
করণীয়ঃ
১। যদি হাটু ফোলা থাকে তাহলে সর্ব প্রথম ফোলা কমানো। হাটুর ভিতর থেকে ইনফ্লামেট্রি ফ্লুইড বের করে অথবা রেষ্ট এবং ঔষধ এর মাধ্যমে ফোলা কমানো।
২। যদি হাটুর তাপমাত্রা বেশী থাকে তাহলে বরফ ও তাপমাত্রা স্বাভাবিক তাহলে গরম শেক দিতে হবে।
৩। ডিপ ফ্রিকশন ও মায়োফেসিয়াল রিলিজ টেকনিক যা হাটুর উপর ও নিচের মাংশ পেশী ও লিগামেন্ট কে নরম করে ফলে ব্যাথা কমে।
৪। স্ট্রেন্দিং ও ষ্ট্রেচিং এক্সার সাইজ – হাটুর শক্তি ও রেঞ্জ অফ মুভমেন্ট বৃদ্ধি করে।
৫। ড্রাই নিডিলিং – এই প্রক্রিয়ায় মাধ্যমে হাঁটুর শক্ত-মাংশপেশীকে নরম করা হয় ফলে রোগী সহজে হাঁটু ভাজ করাতে পারে।
৬। হাঁটু ফোলা থাকলে হাটা হাটি কম করে পূর্ণ বিশ্রামে থাকুন এবং চিকিৎসকের সরনাপন্ন হোন।
প্রতিরোধঃ
১। নিয়মত হাটুন।
২। শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
৩। পর্যাপ্ত ভিটামিন, মিনারেলস্ এবং আঁশ যুক্ত খাবার খান।
নিয়মত হালকা ব্যায়াম ও সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে হাঁটু ব্যাথা নিরাময় করে সুস্থ থাকুন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন