![]() |
Depression |
যখন সে জীবনের কাছে হেরে যেতে বাধ্য হয় । বেঁচে থাকার সামান্য আশাটুকুও যখন সে হারিয়ে ফেলে।এই নিষ্ঠুর পৃথিবীতে যখন একটা মানুষ ও থাকেনা তাকে বুঝার মত । তার রঙিন স্বপ্নগুলো যখন কালচে বর্ণ ধারণ করে তাকেই কাঁদায় ।নিজের জীবন, পৃথিবী যখন তার কাছে বিষাক্ত হয়ে যায়,
তখন বেঁচে থাকার ইচ্ছা সে হারিয়ে ফেলে ।
তখন বেঁচে থাকার ইচ্ছা সে হারিয়ে ফেলে ।
আত্মহত্যা ছাড়া কোন পথ থাকেনা তার । [ধর্মীয় দৃষ্টিতে আত্মহত্যা মহাপাপ]
চিকিৎসকেরা বলছেন, যাঁরা আত্মহত্যা করেন তাঁদের ৯৫ ভাগই কোনো না-কোনো মানসিক রোগে ভোগেন।
★ আত্মহত্যার সবচেয়ে প্রচলিত কারণ হলো মানসিক চাপ ও বিষাদগ্রস্ততা।
★ আত্মহত্যার বিষয়গুলো বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মাদক ও অ্যালকোহলের সঙ্গে সম্পর্কিত।
★ কেউ কেউ আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেয় দীর্ঘমেয়াদি রোগে ভোগার কারণে, যা থেকে সুস্থ হওয়ার তেমন কোনো সম্ভাবনা থাকে না।
★ বড় কোনো ভুল বা অন্যায় করার পর আত্মগ্লানি থেকে বা ভুলের প্রায়শ্চিত্ত হিসেবে অনেকে আত্মহননের পথ বেছে নেয়।
★ কিছু মানুষ গ্রহণযোগ্য কোনো কারণ ছাড়াই ভেতর থেকে আত্মঘাতী হওয়ার জন্য বিশেষ এক তাড়না অনুভব করে থাকে। তবে মনোবৈকল্য লুকিয়ে রাখা কঠিন।
★ প্রেমঘটিত বা অন্য কোনো সম্পর্কের অবনতির কারণে আঘাতপ্রাপ্ত হয়, তাদের মাঝে আত্মঘাতী হওয়ার প্রবণতা দেখা দেয়।
এরকম ভাবে, মানুষ আত্মহত্যা করে নানান বিষাদ ও তিক্ততার কারণে। যখন নিজেকে চরমভাবে ব্যর্থ এবং অপ্রয়োজনীয় মনে হয় তখন সে নিজেকে সমর্পণ করে।
মানুষ টিকে বিশ্বাস করুন যে লোকটি অসুবিধার মধ্যে আছে। লোকটির সাথে কথা বলুন, আপনার ভাবনা নিয়ে আদান-প্রদানের মধ্যে তার কথা শোনাও আছে।
সরাসরি তাকে জিজ্ঞেস করুন বিচার-বিবেচনা ছাড়াই। ঠিক করুন যদি লোকটির একটি বিশেষ পরিকল্পনা থাকে আত্মহত্যা করার জন্য। পরিকল্পনা যত বিস্তারিত হবে ঝুঁকিটা তত বেশি হবে।
লোকটি বাধা দিলেও পেশাদারি ডাক্তারের সাহায্য নিন।
লোকটিকে একা ছাড়বেন না।কোনো কিছু গোপন করার প্রতিশ্রুতি দেবেন না।
কোনো আঘাত দেয়ার মতো বা বিচার করার মতো কাজ করবেন না।
আপনি নিজে লোকটিকে কোনো পরামর্শ দেবেন না,বরং একজন সাইকোথেরাপিস্টের শরনাপন্ন।
চিকিৎসকেরা বলছেন, যাঁরা আত্মহত্যা করেন তাঁদের ৯৫ ভাগই কোনো না-কোনো মানসিক রোগে ভোগেন।
★ আত্মহত্যার সবচেয়ে প্রচলিত কারণ হলো মানসিক চাপ ও বিষাদগ্রস্ততা।
★ আত্মহত্যার বিষয়গুলো বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মাদক ও অ্যালকোহলের সঙ্গে সম্পর্কিত।
★ কেউ কেউ আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেয় দীর্ঘমেয়াদি রোগে ভোগার কারণে, যা থেকে সুস্থ হওয়ার তেমন কোনো সম্ভাবনা থাকে না।
★ বড় কোনো ভুল বা অন্যায় করার পর আত্মগ্লানি থেকে বা ভুলের প্রায়শ্চিত্ত হিসেবে অনেকে আত্মহননের পথ বেছে নেয়।
★ কিছু মানুষ গ্রহণযোগ্য কোনো কারণ ছাড়াই ভেতর থেকে আত্মঘাতী হওয়ার জন্য বিশেষ এক তাড়না অনুভব করে থাকে। তবে মনোবৈকল্য লুকিয়ে রাখা কঠিন।
★ প্রেমঘটিত বা অন্য কোনো সম্পর্কের অবনতির কারণে আঘাতপ্রাপ্ত হয়, তাদের মাঝে আত্মঘাতী হওয়ার প্রবণতা দেখা দেয়।
এরকম ভাবে, মানুষ আত্মহত্যা করে নানান বিষাদ ও তিক্ততার কারণে। যখন নিজেকে চরমভাবে ব্যর্থ এবং অপ্রয়োজনীয় মনে হয় তখন সে নিজেকে সমর্পণ করে।
মানুষ টিকে বিশ্বাস করুন যে লোকটি অসুবিধার মধ্যে আছে। লোকটির সাথে কথা বলুন, আপনার ভাবনা নিয়ে আদান-প্রদানের মধ্যে তার কথা শোনাও আছে।
সরাসরি তাকে জিজ্ঞেস করুন বিচার-বিবেচনা ছাড়াই। ঠিক করুন যদি লোকটির একটি বিশেষ পরিকল্পনা থাকে আত্মহত্যা করার জন্য। পরিকল্পনা যত বিস্তারিত হবে ঝুঁকিটা তত বেশি হবে।
লোকটি বাধা দিলেও পেশাদারি ডাক্তারের সাহায্য নিন।
লোকটিকে একা ছাড়বেন না।কোনো কিছু গোপন করার প্রতিশ্রুতি দেবেন না।
কোনো আঘাত দেয়ার মতো বা বিচার করার মতো কাজ করবেন না।
আপনি নিজে লোকটিকে কোনো পরামর্শ দেবেন না,বরং একজন সাইকোথেরাপিস্টের শরনাপন্ন।
![]() |
Photo: Projit Kumer Roy |
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন