পিতা মাতা কে সম্মান - একমাত্র হিন্দু ধর্মে পিতা মাতা কে সর্বাধিক সম্মান দেওয়া হয়। ধর্মে বলা হয়
"পিতা স্বর্গ, পিতা ধর্ম পিতাহিপরমন্তপ
পিতরী প্রিতিমাপন্নে প্রিয়ন্তে সর্বদেবতাঃ"
এখানে পিতাকে স্বর্গ এবং ধর্ম স্বরূপ বলা হয়ে থাকে। আবার ধর্মে বলা হয়
"জননী জন্মভুমিশ্চ স্বর্গাদপী গরিয়সী"। সনাতন ধর্মে মায়ের স্থান সবার উপরে। স্বর্গের থেকেও উপরে মা এর স্থান।
ধর্মে নিজের মা বাবার এক পায়ে হাত দিয়ে প্রনাম করা যায়না। তাই অতি সহজেই বোঝা যায় ধর্ম পিতা মাতা কে সর্ব উচ্চ স্থান দিয়েছে।
"পিতা স্বর্গ, পিতা ধর্ম পিতাহিপরমন্তপ
পিতরী প্রিতিমাপন্নে প্রিয়ন্তে সর্বদেবতাঃ"
এখানে পিতাকে স্বর্গ এবং ধর্ম স্বরূপ বলা হয়ে থাকে। আবার ধর্মে বলা হয়
"জননী জন্মভুমিশ্চ স্বর্গাদপী গরিয়সী"। সনাতন ধর্মে মায়ের স্থান সবার উপরে। স্বর্গের থেকেও উপরে মা এর স্থান।
ধর্মে নিজের মা বাবার এক পায়ে হাত দিয়ে প্রনাম করা যায়না। তাই অতি সহজেই বোঝা যায় ধর্ম পিতা মাতা কে সর্ব উচ্চ স্থান দিয়েছে।
সমগ্র মানব জাতির ধর্মঃ- সনাতন ধর্ম কোন ব্যক্তি বিশেষ বা স্থান বিশেষের নয়। সমগ্র মানব জাতির জন্য।
ধর্মে কেউ বিধর্মী, কেউ কাফের না। সবাই মানুষ। ধর্মে আছে কাউকে হত্যা করা উচিৎ না। বেদবিনাশিনং নিত্যং য এনমজমব্যয়ম।
কথং স পুরুষঃ পার্থ কং ঘাতয়তি হন্তি কম ।। ( সাংখ্যযোগ ।২১)
স্ত্রী জাতির সম্মানঃ- হিন্দু ধর্মে নারী কে সর্বোচ্চ স্থান দিয়েছে। ধর্মে মেয়ে দের কে জননী জন্মভূমিশ্চ সর্গাদপী গরীয়সী বলা হয়েছে। প্রাচীন কালে - গার্গী,অপালা, মৈত্রেয়ী,ঘোষা বিখ্যাত মহিলা পণ্ডিত ছিলেন।
সনতন ধর্মেই স্ত্রী জাতি কে মা বলে সম্মান করা হয়। এই মা - এর দ্বারা শয়তান শক্তি বিনাশ হয়েছিল। সুতরাং দেখাই যাচ্ছে ধর্ম মাকে সর্বোচ্চ স্থান দিয়েছে।
সর্বজীবে প্রেমঃ সনতন ধর্মে শুধু মাত্র মানুষ না। সমস্ত অবলা জীবকে সম্মান দেখান হয়। ধর্মে কালো কুকুর শয়তান না। ধর্মরাজ যুধিষ্ঠি একটা কুকুরের জন্য স্বর্গ থেকে নেমে এসেছিলেন। গরু কে আমরা মা রূপে সম্মান দি। গাছকে পুজা করা হয়।
প্রার্থনার স্বাধীনতাঃ সনাতন ধর্মে কোন বাধা ধরা নিয়ম নেই। কোন মানুষ সারাদিনে যে কোন সময় ভালবেসে ভক্তি ভরে ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করেন, ঈশ্বর তা গ্রহন করেন।
যে যথা মাম প্রপদ্যন্তে তাংস্তথৈব ভজাম্যহম
মম বত্মারনুর্তন্তে মনুষ্যাঃ পার্থ সর্বশঃ ।। (৪/১১)
অর্থাৎ যে আমাকে যেই রূপে ডাকবে আমি তাকে সেই ভাবে সাড়া দেব। তাই বলা হয় ভক্তের ভগবান।
৬। কর্মফলঃ সনতন ধর্মাবলম্বী মানুষেরা কর্মফলে বিশ্বাসী। তারা বিশ্বাস করে যে ভালো কাজ করিলে সবাই ঈশ্বরের সান্নিধ্য লাভ করবে ও স্বর্গলাভ করবে।
গুরুত্বপূর্ণ ব্যপার হল -> সনাতন ধর্মের কোন অদি নেই, শেষ নেই, যদি ভালো কাজ করা হয় তা হলে সুখ শান্তি বিরাজমান ও জীবন স্বর্গস্বরূপ হয়ে উঠবে।
ধর্মে কেউ বিধর্মী, কেউ কাফের না। সবাই মানুষ। ধর্মে আছে কাউকে হত্যা করা উচিৎ না। বেদবিনাশিনং নিত্যং য এনমজমব্যয়ম।
কথং স পুরুষঃ পার্থ কং ঘাতয়তি হন্তি কম ।। ( সাংখ্যযোগ ।২১)
স্ত্রী জাতির সম্মানঃ- হিন্দু ধর্মে নারী কে সর্বোচ্চ স্থান দিয়েছে। ধর্মে মেয়ে দের কে জননী জন্মভূমিশ্চ সর্গাদপী গরীয়সী বলা হয়েছে। প্রাচীন কালে - গার্গী,অপালা, মৈত্রেয়ী,ঘোষা বিখ্যাত মহিলা পণ্ডিত ছিলেন।
সনতন ধর্মেই স্ত্রী জাতি কে মা বলে সম্মান করা হয়। এই মা - এর দ্বারা শয়তান শক্তি বিনাশ হয়েছিল। সুতরাং দেখাই যাচ্ছে ধর্ম মাকে সর্বোচ্চ স্থান দিয়েছে।
সর্বজীবে প্রেমঃ সনতন ধর্মে শুধু মাত্র মানুষ না। সমস্ত অবলা জীবকে সম্মান দেখান হয়। ধর্মে কালো কুকুর শয়তান না। ধর্মরাজ যুধিষ্ঠি একটা কুকুরের জন্য স্বর্গ থেকে নেমে এসেছিলেন। গরু কে আমরা মা রূপে সম্মান দি। গাছকে পুজা করা হয়।
প্রার্থনার স্বাধীনতাঃ সনাতন ধর্মে কোন বাধা ধরা নিয়ম নেই। কোন মানুষ সারাদিনে যে কোন সময় ভালবেসে ভক্তি ভরে ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করেন, ঈশ্বর তা গ্রহন করেন।
যে যথা মাম প্রপদ্যন্তে তাংস্তথৈব ভজাম্যহম
মম বত্মারনুর্তন্তে মনুষ্যাঃ পার্থ সর্বশঃ ।। (৪/১১)
অর্থাৎ যে আমাকে যেই রূপে ডাকবে আমি তাকে সেই ভাবে সাড়া দেব। তাই বলা হয় ভক্তের ভগবান।
৬। কর্মফলঃ সনতন ধর্মাবলম্বী মানুষেরা কর্মফলে বিশ্বাসী। তারা বিশ্বাস করে যে ভালো কাজ করিলে সবাই ঈশ্বরের সান্নিধ্য লাভ করবে ও স্বর্গলাভ করবে।
গুরুত্বপূর্ণ ব্যপার হল -> সনাতন ধর্মের কোন অদি নেই, শেষ নেই, যদি ভালো কাজ করা হয় তা হলে সুখ শান্তি বিরাজমান ও জীবন স্বর্গস্বরূপ হয়ে উঠবে।
প্রজিৎ কুমার রায় এম.এ.এল.এল.বি
বীর মুক্তিযোদ্ধা
সহকারী
পুলিশ কমিশনার, ডিএমপি (অবঃ)
সাবেক
কর্মকর্তা, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালায়।
ম্যানেজার,
এক্সটার্নাল এফেয়ার্স
কার্নিভাল ইন্টারনেট, ঢাকা
কার্নিভাল ইন্টারনেট, ঢাকা
সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট
বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু সমাজ সংস্কার সমিতি, মহানগর কমিটি, ঢাকা ও
নির্বাহী সদস্য, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি, বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু সমাজ সংস্কার সমিতি। ও সহধর্মিনী
বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু সমাজ সংস্কার সমিতি, মহানগর কমিটি, ঢাকা ও
নির্বাহী সদস্য, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি, বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু সমাজ সংস্কার সমিতি। ও সহধর্মিনী
শ্রীমতি স্মৃতি কনা রায়, সহ-মহিলা
বিষয়ক সম্পাদিকা- হিঃ মঃ সঃ সঃ সঃ ।