আশা করি সবাই ভাল আছেন।
হার্ট অ্যাটাক বুকে প্রচন্ড ব্যাথা অনুভূত হয়। এই ব্যাথা ২০-৩০ মিনিট স্থায়ী হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই রোগী হাসপাতালে পৌছার আগেই মৃত্যুবরন করে।তাই এটি একটি মেডিকেল ইমার্জেন্সি।
এগুলোর মধ্যে মনসিক চাপ এমন একটি ক্ষতিকর প্রক্রিয়া যা একাই হৃদরোগ সৃষ্টি করতে পারে। মানসিক চাপের ফলে অনেক সময়ইঃ
1. রক্তের চাপ বেড়ে যায়।
2. হৃদপিন্ডের স্পন্দন বেরে যায়।
3. রক্তের তেল(ফ্যাট) জমা হওয়ার কাজ দ্রুততর হয়।
4. রক্তে সুগারের মাত্রা বেড়ে যায়।
5. করোনারী এবং অন্যান্য ধমনীগুলো অধিক ক্রিয়াশীল হয়ে ওঠে।
6. রক্তে “ক্লট” তৈরী হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
7. ধমনীগিলোর ভিতরের দিকে(গায়ে) কোলেস্ট্রল ও ট্রাইগ্লিসারাইড জমা হতে থাকে।
উপরের কারন গুলো নিয়ন্ত্রণ যোগ্য। এছাড়া কিছু অনিয়ন্ত্রন যোগ্য কারন রয়েছে এগুলো হলঃ
1. বয়স
2. লিঙ্গ
3. বংশগত
2. হঠাৎ অনুভব করবেন ভারি কিছু একটা যেন বসে আছে আপনার বুকের উপর
3. একটা ব্যাথার ব্যান্ড বুকের চারপাশে অনুভব করবেন
4. বুকের ব্যাথা মনে হবে যেন বুক চিপে ফেলছে
5. হজম হবে না পেটের উপরের অংশে জ্বালাপোড়া করবে
এছাড়াও
1. ছোট ছোট শ্বাস প্রশ্বাস
2. ঘেমে যাওয়া
3. অজ্ঞান হয়ে যাওয়া
4. ঝাপসা দেখা
5. বমি, এসব হতে পারে
এমতাবস্থায় বুকে ব্যথার শিকার ব্যক্তি নিজেকে সাহায্য করতে পারেন বারংবার জোরে জোরে উচ্চস্বরে কাশি দিয়ে।
লম্বা করে শ্বাস নিন। এবার কাশুন। লম্বা সময় নিয়ে দীর্ঘ কাশি দিন। এর ফলে আপনার ফুসফুসে স্পাটাম/মিউকাস উৎপন্ন হবে।
‘শ্বাস – কাশি, শ্বাস – কাশি’ এই প্রক্রিয়া প্রতি দুই সেকেণ্ডে একবার করে করতে থাকুন, যতক্ষণ না কেউ আপনার সাহায্যে এগিয়ে না আসে
অথবা যতক্ষণ আপনার হৃদযন্ত্র একা একাই স্বাভাবিকভাবে স্পন্দিত হতে থাকে।
লম্বা করে শ্বাস নেবার ফলে আপনি পর্যাপ্ত অক্সিজেন পাবেন। আর কাশির ফলে আপনার হৃদযন্ত্র সংকোচন-প্রসারণ
হবে যার ফলে আপনার হৃদপিণ্ডের ভিতর দিয়ে রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকবে।
এবং কয়েকবার কাশির ফলে উৎপন্ন সংকোচন-প্রসারণে হৃদযন্ত্রের স্বাভাবিক, স্বয়ংক্রিয় স্পন্দনে ফিরে আসার কথা।
এরপরে অপর কোনো ব্যক্তির সাহায্যে আপনি হাসপাতালে পৌঁছতে পারবেন।
2. জিহবার নিচে নাইট্রোগ্লিসারিন স্প্রে দিতে হবে।:|
3. রোগিকে আশ্বস্ত রাখা
2. মাদক থেকে দূরে থাকা
3. দুশ্চিন্তা না করা
4. রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখা
5. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রন
6. কলেস্টেরন নিয়ন্ত্রন
7. চর্বি জাতীয় খাদ্য কম খাওয়া
8. শাকসবজি – ফল বেশি খাওয়া
9. দেহের
আজকে হার্ট অ্যাটাক নিয়ে
বলা হল। এটা একটা বড় সমস্যা। আশা করি এতে সবার এ বিষয়ে একটু ধারনা হবে।
![]() |
হার্ট অ্যাটাক |
- হার্ট অ্যাটাক কি?
হার্ট অ্যাটাক বুকে প্রচন্ড ব্যাথা অনুভূত হয়। এই ব্যাথা ২০-৩০ মিনিট স্থায়ী হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই রোগী হাসপাতালে পৌছার আগেই মৃত্যুবরন করে।তাই এটি একটি মেডিকেল ইমার্জেন্সি।
- হার্ট অ্যাটাক কখন হয়?
যেমনঃ
1. তেলযুক্ত খাদ্য গ্রহন।
2. মানসিক চাপের মধ্যে থাকা।
3. রক্তে এল ডি এল (খারাপ) কোলেস্ট্রলের মাত্রা বেড়ে যাওয়া এবং এইচ ডি এল (ভাল) কোলেস্ট্রলের মাত্রা কমে যাওয়া।
4. খাদ্যে এন্টি অক্সিডেন্টের অভাব।
5. উচ্চ রক্তচাপ,ডায়াবেটিস এবং মদ খাওয়া।
6. শারীরিক পরিশ্রমের অভাব ও ওজন বৃদ্দি।
7. তামাক (বিড়ি,সিগারেট,গুল,জর্দা) খাওয়া।
- ঘুমের সময় হতে পারে
- বিশ্রামের সময় হতে পারে
- হঠাৎ ভারী কায়িক শ্রমের পর হতে পারে
- বাইরে ঠান্ডা আবহাওয়ায় বেরুলেন, তখন হতে পারে
- ইমোশনাল স্ট্রেসের জন্য হতে পারে
- হার্ট অ্যাটাক এর কারন কি?
1. তেলযুক্ত খাদ্য গ্রহন।
2. মানসিক চাপের মধ্যে থাকা।
3. রক্তে এল ডি এল (খারাপ) কোলেস্ট্রলের মাত্রা বেড়ে যাওয়া এবং এইচ ডি এল (ভাল) কোলেস্ট্রলের মাত্রা কমে যাওয়া।
4. খাদ্যে এন্টি অক্সিডেন্টের অভাব।
5. উচ্চ রক্তচাপ,ডায়াবেটিস এবং মদ খাওয়া।
6. শারীরিক পরিশ্রমের অভাব ও ওজন বৃদ্দি।
7. তামাক (বিড়ি,সিগারেট,গুল,জর্দা) খাওয়া।
এগুলোর মধ্যে মনসিক চাপ এমন একটি ক্ষতিকর প্রক্রিয়া যা একাই হৃদরোগ সৃষ্টি করতে পারে। মানসিক চাপের ফলে অনেক সময়ইঃ
1. রক্তের চাপ বেড়ে যায়।
2. হৃদপিন্ডের স্পন্দন বেরে যায়।
3. রক্তের তেল(ফ্যাট) জমা হওয়ার কাজ দ্রুততর হয়।
4. রক্তে সুগারের মাত্রা বেড়ে যায়।
5. করোনারী এবং অন্যান্য ধমনীগুলো অধিক ক্রিয়াশীল হয়ে ওঠে।
6. রক্তে “ক্লট” তৈরী হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
7. ধমনীগিলোর ভিতরের দিকে(গায়ে) কোলেস্ট্রল ও ট্রাইগ্লিসারাইড জমা হতে থাকে।
উপরের কারন গুলো নিয়ন্ত্রণ যোগ্য। এছাড়া কিছু অনিয়ন্ত্রন যোগ্য কারন রয়েছে এগুলো হলঃ
1. বয়স
2. লিঙ্গ
3. বংশগত
- কিভাবে বুঝবেন হার্ট অ্যাটাক হয়েছে?
2. হঠাৎ অনুভব করবেন ভারি কিছু একটা যেন বসে আছে আপনার বুকের উপর
3. একটা ব্যাথার ব্যান্ড বুকের চারপাশে অনুভব করবেন
4. বুকের ব্যাথা মনে হবে যেন বুক চিপে ফেলছে
5. হজম হবে না পেটের উপরের অংশে জ্বালাপোড়া করবে
এছাড়াও
1. ছোট ছোট শ্বাস প্রশ্বাস
2. ঘেমে যাওয়া
3. অজ্ঞান হয়ে যাওয়া
4. ঝাপসা দেখা
5. বমি, এসব হতে পারে
- একা থাকা অবস্থায় হার্ট অ্যাটাক থেকে কিভাবে বাঁচবেন ?
এমতাবস্থায় বুকে ব্যথার শিকার ব্যক্তি নিজেকে সাহায্য করতে পারেন বারংবার জোরে জোরে উচ্চস্বরে কাশি দিয়ে।
লম্বা করে শ্বাস নিন। এবার কাশুন। লম্বা সময় নিয়ে দীর্ঘ কাশি দিন। এর ফলে আপনার ফুসফুসে স্পাটাম/মিউকাস উৎপন্ন হবে।
‘শ্বাস – কাশি, শ্বাস – কাশি’ এই প্রক্রিয়া প্রতি দুই সেকেণ্ডে একবার করে করতে থাকুন, যতক্ষণ না কেউ আপনার সাহায্যে এগিয়ে না আসে
অথবা যতক্ষণ আপনার হৃদযন্ত্র একা একাই স্বাভাবিকভাবে স্পন্দিত হতে থাকে।
লম্বা করে শ্বাস নেবার ফলে আপনি পর্যাপ্ত অক্সিজেন পাবেন। আর কাশির ফলে আপনার হৃদযন্ত্র সংকোচন-প্রসারণ
হবে যার ফলে আপনার হৃদপিণ্ডের ভিতর দিয়ে রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকবে।
এবং কয়েকবার কাশির ফলে উৎপন্ন সংকোচন-প্রসারণে হৃদযন্ত্রের স্বাভাবিক, স্বয়ংক্রিয় স্পন্দনে ফিরে আসার কথা।
এরপরে অপর কোনো ব্যক্তির সাহায্যে আপনি হাসপাতালে পৌঁছতে পারবেন।
- হার্ট অ্যাটাক এ কি করা উচিত?
2. জিহবার নিচে নাইট্রোগ্লিসারিন স্প্রে দিতে হবে।:|
3. রোগিকে আশ্বস্ত রাখা
- প্রতিরোধ কি ?
2. মাদক থেকে দূরে থাকা
3. দুশ্চিন্তা না করা
4. রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখা
5. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রন
6. কলেস্টেরন নিয়ন্ত্রন
7. চর্বি জাতীয় খাদ্য কম খাওয়া
8. শাকসবজি – ফল বেশি খাওয়া
9. দেহের
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন