বুধবার, ৮ মে, ২০১৯

আমি হব সকাল বেলার পাখি

"কবি, কাজী নজরুল ইসলাম।"

আমি হব সকাল বেলার পাখি 
সবার আগে কুসুম-বাগে উঠব আমি ডাকি। 
সূর্য্যি মামা জাগার আগে উঠব আমি জেগে, 
‘হয়নি সকাল, ঘুমো এখন’- মা বলবেন রেগে। 
বলব আমি, ‘আলসে মেয়ে ঘুমিয়ে তুমি থাক, 
হয়নি সকাল- তাই বলে কি সকাল হবে নাক ? 
আমরা যদি না জাগি মা কেমনে সকাল হবে? 
তোমার ছেলে উঠলে গো মা রাত পোহাবে তবে!’

গীতা পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের বাণী

দেখা যাক ভগবান শ্রীকৃষ্ণ তার নিজের সম্পর্কে গীতায় কি বলেছেন।

১/ যে ব্যক্তি কৃষ্ণভাবনায় যুক্ত নয়,তার মন সংযত নয়। (২/৬৬)
২/ সকলেই সর্বতোভাবে আমার পথ অনুসরণ করে।(৪/১১)
৩/ আমি সর্বলোকের মহেশ্বর (মহা+ঈশ্বর)।(৫/২৯)
৪/ আমিই সমস্ত জগতের উৎপত্তি ও প্রলয়ের মূল কারণ। (৭/৬)
৫/ আমার থেকে শ্রেষ্ঠ আর কেউ নেই। (৭/৭)
৬/ পরমাত্মা রুপে আমি সকলের হৃদয়ে বিরাজ করি। (৭/২১)
৭/ পরমেশ্বর ভগবান রুপে আমি অতীত,বর্তমান ও ভবিষ্যৎ সম্বন্ধে সম্পূূর্ণরুপে অবগত। (৭/২৬)
৮/ আমাকে প্রাপ্ত হলে আর পূর্ণজন্ম হয় না। (৮/১৬)
৯/ সর্বশ্রেষ্ঠ পরমেশ্বর ভগবানকে অনন্যা ভক্তির মাধ্যমেই কেবল লাভ করা যায়। (৮/২২)
১০/ অব্যক্ত রুপে আমি সমস্ত জগতে ব্যাপ্ত আছি। (৯/৪)
১১/ আমি নিজেই সমস্ত সৃষ্টির উৎস। (৯/৫)
১২/ এই জগৎ আমারই প্রকৃতির অধীন। (৯/৮)
১৩/ আমিই এই জগতের পিতা। (৯/১৭)
১৪/ আমিই এই জগতের বিধাতা (সৃষ্টিকর্তা) । (৯/১৭)
১৫/ আমি সকলের গতি। (৯/১৮)
১৬/ আমি তাপ প্রদান করি এবং আমি বৃষ্টি বর্ষণ করি ও আকর্ষণ করি। (৯/১৯)
১৭/ আমিই সমস্ত যজ্ঞের ভোক্তা ও প্রভু। (৯/২৪)
১৮/ আমি সকলের প্রতি সমভাবাপন্ন। (৯/২৯)
১৯/ সব কিছু আমার থেকে প্রবর্তিত হয়। (১০/৮)
২০/ মনুষ্যদের মধ্যে আমি সম্রাট। (১০/২৭)
২১/ অব্যয় অমৃতের,শাশ্বত ধর্মের এবং ঐকান্তিক সুখের আমিই আশ্রয়। (১৪/২৭)
২২/ আমিই সমস্ত বেদের জ্ঞাতব্য এবং আমিই বেদান্তকর্তা ও বেদবিৎ। (১৫/১৫)
২৩/ বেদে আমি পুরুষোত্তম নামে বিখ্যাত। (১৫/১৮)
২৪/ সর্ব প্রকার ধর্ম পরিত্যাগ করে কেবল আমার শরনাগত হও। (১৮/৬৬)

নারী ও নির্যাতন দমন আইন ২০০০ সংশোধিত।

সকলের ধারনা থাকা দরকার।

৯৷ (১) যদি কোন পুরুষ কোন নারী বা শিশুকে ধর্ষণ করেন, তাহা হইলে তিনি যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন এবং ইহার অতিরিক্ত অর্থদণ্ডেও দণ্ডনীয় হইবেন৷
ব্যাখ্যা৷- যদি কোন পুরুষ বিবাহ বন্ধন ব্যতীত ৪[ ষোল বত্সরের] অধিক বয়সের কোন নারীর সহিত তাহার সম্মতি ব্যতিরেকে বা ভীতি প্রদর্শন বা প্রতারণা মূলকভাবে তাহার সম্মতি আদায় করিয়া, অথবা ৫[ ষোল বত্সরের] কম বয়সের কোন নারীর সহিত তাহার সম্মতিসহ বা সম্মতি ব্যতিরেকে যৌন সঙ্গম করেন, তাহা হইলে তিনি উক্ত নারীকে ধর্ষণ করিয়াছেন বলিয়া গণ্য হইবেন৷
(২) যদি কোন ব্যক্তি কর্তৃক ধর্ষণ বা উক্ত ধর্ষণ পরবর্তী তাহার অন্যবিধ কার্যকলাপের ফলে ধর্ষিতা নারী বা শিশুর মৃত্যু ঘটে, তাহা হইলে উক্ত ব্যক্তি মৃত্যুদণ্ডে বা যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন এবং ইহার অতিরিক্ত অন্যুন এক লক্ষ টাকা অর্থদণ্ডেও দণ্ডনীয় হইবেন৷
(৩) যদি একাধিক ব্যক্তি দলবদ্ধভাবে কোন নারী বা শিশুকে ধর্ষন করেন এবং ধর্ষণের ফলে উক্ত নারী বা শিশুর মৃত্যু ঘটে বা তিনি আহত হন, তাহা হইলে ঐ দলের প্রত্যেক ব্যক্তি মৃত্যুদণ্ডে বা যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন এবং ইহার অতিরিক্ত অন্যুন এক লক্ষ টাকা অর্থদণ্ডেও দণ্ডনীয় হইবেন৷
(৪) যদি কোন ব্যক্তি কোন নারী বা শিশুকে-
(ক) ধর্ষণ করিয়া মৃত্যু ঘটানোর বা আহত করার চেষ্টা করেন, তাহা হইলে উক্ত ব্যক্তি যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন এবং ইহার অতিরিক্ত অর্থদণ্ডেও দণ্ডনীয় হইবেন;
(খ) ধর্ষণের চেষ্টা করেন, তাহা হইলে উক্ত ব্যক্তি অনধিক দশ বত্সর কিন্তু অন্যুন পাঁচ বত্সর সশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন এবং ইহার অতিরিক্ত অর্থদণ্ডেও দণ্ডনীয় হইবেন৷
(৫) যদি পুলিশ হেফাজতে থাকাকালীন সময়ে কোন নারী ধর্ষিতা হন, তাহা হইলে যাহাদের হেফাজতে থাকাকালীন উক্তরূপ ধর্ষণ সংঘটিত হইয়াছে, সেই ব্যক্তি বা ব্যক্তিগণ ধর্ষিতা নারীর হেফাজতের জন্য সরাসরিভাবে দায়ী ছিলেন, তিনি বা তাহারা প্রত্যেকে, ভিন্নরূপ প্রমাণিত না হইলে, হেফাজতের ব্যর্থতার জন্য, অনধিক দশ বত্সর কিন্তু অন্যুন পাঁচ বত্সর সশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন এবং ইহার অতিরিক্ত অন্যুন দশ হাজার টাকা অর্থদণ্ডেও দণ্ডনীয় হইবেন৷
নারীর আত্মহত্যায় প্ররোচনা, ইত্যাদির শাস্তি 
৬[ ৯ক৷ কোন নারীর সম্মতি ছাড়া বা ইচ্ছার বিরুদ্ধে কোন ব্যক্তির ইচ্ছাকৃত (Wilful) কোন কার্য দ্বারা সম্ভ্রমহানি হইবার প্রত্যক্ষ কারণে কোন নারী আত্মহত্যা করিলে উক্ত ব্যক্তি উক্ত নারীকে অনুরূপ কার্য দ্বারা আত্মহত্যা করিতে প্ররোচিত করিবার অপরাধে অপরাধী হইবেন এবং উক্ত অপরাধের জন্য তিনি অনধিক দশ বত্সর কিন্তু অন্যুন পাঁচ বত্সর সশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন এবং ইহার অতিরিক্ত অর্থদণ্ডেও দণ্ডনীয় হইবেন৷]যৌন পীড়ন, ইত্যাদির দণ্ড৷

মঙ্গলবার, ৭ মে, ২০১৯

আলিপুর গ্রামের লোকজনদের বর্ননা

এক নজরে আলিপুর গ্রাম থানাঃ মনিরামপুর, জেলাঃ যশোর সম্পর্কে জানুন। আলিপুর গ্রামে প্রায় দুই হাজার মানুষের বসবাস, এখানে একটি সরকারী প্রাইমারি স্কুল, একটি জৃনিয়ার হাইস্কুল ও কয়েকটি ধর্মীয় উপাসনালয় আছে। গ্রামে শান্তি প্রিয় মানুষের বসবাস। মংস্য চাষ, ধান উৎপাদন, চাকুরী ও ব্যবসা তাদের একমাত্র জীবন জীবিকা। বৃটিশ আমল হইতে এ পর্যন্ত এই গ্রামের গন্যমান্য ব্যাক্তিদের নাম সমূহ হচ্ছেঃ ১। ঈশ্বর মান্দার চন্দ্র রায়, যিনি উক্ত এলাকার ৮ গ্রামের মাতব্বর ছিলেন। তিনি আলিপুর প্রাইমারি স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন যা পরবর্তিতে জুনিয়ার উচ্চ বিদ্যালয়ে উন্নতি হয়। এলাকায় মানুষকে সুশিক্ষিত ও গরীব-দুঃখী মানুষদের সাহায্য, সামাজিক কাজ ও ন্যায্য বিচার তার প্রধান কাজ ছিল। তাহার পুত্র ইশ্বর আশ্বিনী কুমার রায় ও কেশব লাল রায় সামাজিক কাজের মধ্যে ব্যস্ত থাকতেন। কেশবলাল রায় ঘোড়ায় চড়িয়া বেড়াইতেন। ২। ঈশ্বর জয়হরি রায়, বৃটিশ সময়কালে এসএসসি পরীক্ষায় প্রথম বিভাগে পাশ করায়, ৯৬ গ্রামের মানুষজন তাকে ফুলের শুভেচ্ছা দিতে আসেন। অন্যদিকে তিনি মশিয়াহাটি উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক ছিলেন ৩। ইশ্বর বিপিন বিহারী রায় দীর্ঘ ১৮ বৎসর এক কালীন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন এবং তিনি বরাবর বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হইতেন। ৪। গ্রামে প্রথম বিএ পাশ করেন ঈশ্বর সনাতন হালদার, ইহার পরে ইশ্বর বিমল চন্দ্র হালদার, তিনি দীর্ঘ দিন নেহালপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। গ্রামে বীর মুক্তিযোদ্ধা শ্রী প্রজিৎ কুমার রায়, এম এ, এল এল বি, প্রথম পাশ করেন, যিনি ঈশ্বর মান্দার চন্দ্র রায়ের নাতি। ৯৬ এলাকার প্রথম গেজেটেড পুলিশ কর্মকর্তায় উন্নিত হওয়ার পর, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মহোদয়ের কার্যালয়ের নিরাপত্তার দায়িত্বে দীর্ঘদিন সহকারী পুলিশ কমিশনার হিসাবে সৎ ও নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করেন। এলাকায় সামাজিক কাজ ও উন্নায়ন মুলক কাজের মধ্যে জড়িত আছেন এবং অবসর গ্রহণের পর বর্তমানে তিনি সারা বাংলাদেশের কার্নিভাল ইন্টারনেটের ম্যানেজার হিসাবে দায়িত্ব পালন করিতেছেন। ইহা ছাড়া ঢাকায় জন কল্যান ও সামাজিক কাজে জরিত। তাহার সহধর্মিণী স্মৃতি কনা রায়,অাই এ, পিটিঅাই, বিএ বিএড, এমএ(প্রিলিমিনারী), প্রথম পাশ করেন উক্ত গ্রামে। প্রথমে প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষিকা, পরবর্তীতে ছেলেমেয়ের সার্থে চাকরি ছেড়ে দিয়ে বিভিন্ন কেজি স্কুলে শিক্ষকতা করিয়াছেন। ৫। (ক)তাহার কন্যা প্রজ্ঞা পারুমিতা রায়, এল এল বি(অনার্স) এল এল এম পাশ করেন ও বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টে ওকালতি ব্যাবসায় নিয়োজিত আছেন। ইহা ছাড়াও তিনি অগ্রণী বাংকের প্যানেল অাইনজীবি হিসাবে দায়িত্ব পালন করিতেছেন। ৫।(খ) তাহার পুত্র শ্রী প্রজ্জ্বল কান্তি রায়, কম্পিউটার সাইন্সে লেখাপড়া শেষ করে, ঢাকায় ব্যাবসায়ের কাজে নিয়োজিত। ৬। শ্রী পুর্নেন্দু রায় প্রথম ইনিজিনিয়ারিং পাশ করেন এবং তিনি উচ্চ পদস্থ পদে দায়িত্ব পালন করিতেছেন। ৭। শ্রী হরিচাদ হালদার, নির্বাহী প্রকৌশলী, ঢাকা মহানগরীর বিদ্যুৎ বিতরনের দায়িত্বে আছেন। তিনি গ্রামের শ্রেষ্ঠ ধনি ঈশ্বর রুপচাদ হালদারের নাতি। ৮। ইহাছাড়াও নিম্নে উল্লেখিত ব্যাক্তিগন ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করিয়া উচ্চ পদস্থ পদে কর্মরত আছেন। ক) পংকজ হালদার খ) অরুন হালদার গ) প্রদীপ হালদার ঘ) উজ্জ্বল মণ্ডল। ৯। শ্রী প্রদীপ কবিরাজ এমবিএস পাশ করেন এবং যিনি বর্তমানে চিকিৎসা বিভাগে কর্মরত আছেন। ১০। প্রাইমারী স্কুলে যাহারা চাকুরী করিয়াছেনঃ ক) ঈশ্বর অনন্ত কুমার রায় খ) শ্রী তুষার রায় বিএ গ) শ্রী নীল রতন রায় ঘ) শ্রী প্রশান্ত রায় ঙ) শ্রী করুনা মণ্ডল চ) শ্রী নারায়ন মণ্ডল ছ) তারা পদ বিশ্বাস জ) শংকর মণ্ডল এম এ,ঝ) আদিত্য মণ্ডল এমএ ঞ) দীনবন্ধু কবিরাজ। ১১। কলেজে প্রফেসর হিসাবে কর্মরত আছেন শ্রী পশুপতি মণ্ডল বিকম, বিএড, এমএ। ১২। উচ্চবিদ্যালয়ে কর্মরত আছেনঃ ক) শ্রী বিশ্বজিৎ মণ্ডল এম এ, প্রধান শিক্ষক সম্মেলনী উচ্ছ বিদ্যালয়, মনিরামপুর খ) দেব কুমার কবিরাজ, এমএ (অব) গ) সুকৃতি কবিরাজ এম এ,অবসর প্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক, জুনিয়র উচ্চ বিদ্যালয়, আলিপুর ঘ) সবুজ মণ্ডল, এমএ শিক্ষক ডাঙ্গা মহিশদিয়া হাই স্কুল।ঙ) মধু সুদন রায়, এমএ, সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, কুষ্টিয়া চ) অশোক বিশ্বাস, এমএ, নারায়নপুর উচ্চ বিদ্যালয়। ১৩) বীর মুক্তিযোদ্ধাঃ ক) শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা দুলাল হালদার খ) বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রজিৎ কুমার রায়। ১৪) ওকালতি করছেন যাহারাঃ ক) প্রজ্ঞা পারুমিতা রায়,সুপ্রিম কোর্ট বাংলাদেশ। খ) শ্রী কালিদাস মণ্ডল, বিএ, এল এল বি, যশোর কোর্ট এ পি পি, গ)শ্রী নারায়ন হালদার, বিএ, এল এল বি, খুলনা কোর্ট। ১৫) ব্যাংকে যাহারা চাকুরী করিতেছেনঃ ক) শ্রী অতনু রায়, এম এস সি অগ্রনী ব্যাংক, সিঃ অফিসার খ) শ্রী তপন কুমার রায়, সিঃ প্রিন্সিপ্যাল অফিসার, সোনালী ব্যাংক, যশোর। ১৬। অন্যান্য চাকুরী করেনঃ ক) পল্লব রায়, বিএ বিদ্যুৎ বিভাগ খ) মৃদুল রায়, এমকম গ) প্রসঞ্জিত মণ্ডল, এমএ ঘ) মনোতোষ রায়, এম কোম ১৭। প্রাক্তন মেম্বারঃ ক) শ্রী প্রভাঞ্জন কবিরাজ খ) শ্রী কৃষ্ণ বিশ্বাস। ১৮। চেয়ারম্যানঃ ক) শ্রী শেখর চন্দ্র রায়, জুনিয়র স্কুলের প্রধান শিক্ষক। ইহা ছাড়া বর্তমানে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও মশিয়াহাটী পূজা উৎযাপন কমিটির সভাপতি ও আওয়ামী লীগের ইউনিয়ন সাধারন সম্পাদক। ১৯। ঘৃণিত মানুষঃ ক) শ্রী কালিপদ হালদার, ডাকাতি মামলায় ৫ বৎসরের জেল খাটেন খ) শ্রী পূর্নেন্দ কবিরাজ, সে তাহার মায়ের মাথা কেটে ফেলে এবং খুন করার অপরাধে যাবৎজীবন কারাদণ্ড ভোগ করেন। ২০। সাধু ব্যক্তিঃ ক) ঈশ্বর নিরেন গোশাই ও খ) শ্রী নরেন্দ্রনাথ রায় গোশাই গ) শ্রী বৈদ্যনাথ মন্ডল(ঘ) ঈশ্বর কৃষ্ণ হালদার। ২১। শক্তিমানঃ ক) ঈশ্বর কিরন হালদার, যিনি ছাগল কিংবা খাসির গলা মুচড়াইয়ে এক টানে ছিড়ে ফেলতে পারতেন। খ) নগর বাসী, যিনি এক কোপে কুকুর, বিড়াল, ছাগল ইত্যাদি কেটে ফেলতেন এবং গাছে জীবন্ত কুকুর বেধে কোপায়াইয়া কেটে ফেলতেন। ২২। রাগী ব্যাক্তিঃ ক) ঈশ্বর অমুল্য মন্ডল, যিনি নিজের ভাইয়ের উপরে রাগ করে মৃত্যুর পুর্ব পর্যন্ত ভাত না খেয়ে রুটি-কলা খেয়ে জীবন ধারন করেন। খ) ঈশ্বর কন্ঠিরাম মন্ডল, নিজের বৌমার উপরে রাগ করে বলে এ জীবন আর রাখবো না। পরবর্তীতে তিনি গোলার ভিতর উঠে নিজের গলায় নিজে দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেন। ২৩। ইহা ছাড়া আরো গণ্যমান্য ব্যক্তিগণঃ ক) শ্রী শিব পদ বিশ্বাস, স্কুলের কমিটির সভাপতি খ) ঈশ্বর বিমান্ত রায়, কলেজ কমিটির সদস্য গ) আদ্যাশ বিশ্বাস, স্কুল কমিটির সভাপতি ঘ) মনোতোষ রায় ঙ) মিলন রায় চ) লিটন রায় প্রমুখ। ২৪। সমাজ সেবক ও রাধুনী, বৈদ্যনাথ এর স্ত্রী রেনুকা মন্ডল। ২৫। রিতা হালদার, ইঞ্জিনিয়ার পানি উন্নায়ন বোর্ড, ঢাকা স্বামীঃ বাবু পবিত্র দাস। ২৬। পার্থ রঞ্জন হালদার, এগ্রিকালসার পাশ। ২৭। অসীম হালদার বিএ, বানীয়া পুকুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক। ২৮। অনুপ হালদার এমএ, সরকোলা ধোপাদী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক। ২৯। অশোক হালদার এম এ জি খুলনা প্রযুক্তি প্রকৌশলী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর। ৩০। সঞ্জীব হালদার, বিএ পোড়া আর/সি উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক। ৩১। বাবু পংকজ হালদার, ইঞ্জিনিয়ার, আব্দুল মোমেণ গ্রুপ ঢাকা। ৩২। মমতা হালদার এমএ, প্রাইমারী স্কুলের হেড মাস্টার। ৩৩। আশোক বিশ্বাস এমএ, উচ্চ বিদ্যালয়র সহকারি শিক্ষক, স্ত্রীঃ মমতা বিশ্বাস, শিক্ষক, আলিপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়। ৩৪। শ্রী খগেন্দ্রনাথ বিশ্বাস বিএ, ৩৫। সুভাষ বিশ্বাস বিএ, শিক্ষক উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়। স্ত্রীঃ মিসেস দেবি বিশ্বাস, কাস্টমস ইন্সপেক্টর। ৩৬। শ্রী রনজিৎ বিশ্বাস, কাস্টমস। ৩৭। শ্রী গঙ্গাধর বিশ্বাস, ক্লার্ক আলিপুর নিম্নমাধ্যবিক স্কুল। ৩৮। শ্রী নারায়ন বাবুর নাতি ছেলে দিত্য বিশ্বাস, খুলনা প্রযুক্তি প্রকৌশলী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করে, চাকরীর চেস্টা করছে। ৩৯। নিতানন্দ হালদার বিএ, পিতা তারাপদ হালদার, সহকারী শিক্ষক আলিপুর নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়। ৪০। শ্রী মঞ্জু মল্লিক, পিতাঃ ক্ষিতিশ মল্লিক, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ৪১। প্রতিমা মল্লিক, এমএ, প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষিকা ৪২। অর্পিতা রায়, প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষিকা ৪৩। শ্রী মধুসুধন রায়ের স্ত্রীঃ প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষিকা (ক) চামেলী রায় প্রাইমারী স্কুল শিক্ষিকা(খ) জবা রায় প্রাইমারি স্কুল শিক্ষিকা। ৪৪। অনিরুদ্ধ রায় আইএ, চাকরিজীবি ৪৫। শ্রী মিলন রায়, ইগল পরিবহনে চাকরী করে। ৪৬। মিসেস রত্না মণ্ডল, এমএ, প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষিকা ৪৭। অমিতাভ মণ্ডল, এমএ, প্রধান শিক্ষক, প্রাধমিক বিদ্যালয়। 
৪৮। তথ্য সরবরাহ কারী ও সহযোগিতায়ঃ ক) শ্রী পশুপতি মন্ডল প্রফেসর খ) শ্রী অশোক মন্ডোল।
অনিচ্ছাকৃত ভুল ত্রুটির জন্য ক্ষমা প্রার্থী। এবং যদি সঠিক কোন প্রকার তথ্য আসে তবে পরবর্তীতে সংযোজন ও বিয়োজন করা হইবে।
প্রকাশকঃ বীর মুক্তিযোদ্ধা, প্রজিৎ কুমার রায়, আলিপুর, মনিরামপুর, যশোর।
২২/০৪/২০১৯.

বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান

বাংলাদেশের 
মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান



অন্যমনস্কতা

অন্যমনস্কতা একটি মানসিক সমস্যা। কমবেশি আমরা সকলেই কখনও কখনও অন্যমনস্ক হয়ে পড়ি। কিন্তু অনেকেই আছেন যারা সারাদিনের বেশীর ভাগ সময়েই অন্যমনস্ক থাকেন। মনোবৈজ্ঞানিকদের মতে, অতিরিক্ত অন্যমনস্কতা একটি মানসিক সমস্যা। এই সমস্যা হওয়ার কারন ও সমাধানের উপায় নীচে তুলে ধরা হল-

অন্যমনস্ক হওয়ার কারণ:
১. অ্যাটেনশ্‌ন ডেফিসিট হাইপার অ্যাকটিভ ডিসওর্ডার থাকলে সাধারণত বাচ্চাদের এধরনের সমস্যা হয়। তারা কোনো কাজেই মনসংযোগ ধরে রাখতে পারে না।
২. অবসেসিভ কমপালসিভ ডিসওর্ডার সাধারণত বড়দের মধ্যে দেখা যায়। এরা একটা কাজ করতে করতে অন্য কাজ নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করে। অনেক অপ্রয়োজনীয় চিন্তাও এদের মাথায় ঘোরে।
৩. ডিপ্রেশন থেকেও এই সমস্যা হতে পারে।
৪. সিজোফ্রেনিয়া।
৫. অ্যাংজাই ডিসওর্ডার।

অন্যমনস্কতা দূর করার উপায়:
১. বাচ্চাদের অ্যাটেনশ্‌ন ডেফিসিট হাইপার অ্যাকটিভ ডিসওর্ডার থাকলে মেডিসিনাল ট্রিটমেন্টের সঙ্গে বিহেভিয়ার থেরাপি ও পেরেন্টিং কাইন্সেলিং করতে হবে।
২. যে কোনো কাজ-ই বাচ্চাদের ধৈর্য সহকারে করতে শেখাতে হবে।
৩. বাচ্চাদের যেহেতু হাইপার অ্যাকটিভিটি থাকে তাই এদের এনার্জি লসের জন্য খেলাধুলা অথবা এক্সারসাইজ করাতে।
৪. মনসংযোগ বাড়াতে বাচ্চাদের বোর্ড গেম-এ খেলতে দিতে হবে।
৫. বড়দের ক্ষেত্রে সাধারণত মেডিসিনাল ট্রিটমেন্টের সঙ্গে সাইকো থেরাপি করতে হবে। আরআই

রেস্টুরেন্ট_HD